গুগল সার্চের সহজ কৌশল
সার্চ বিষয়টি খুবই সাধারণ। আপনার মনে যা কিছুই আসুক না কেনো তা http://www.google.com-এর সার্চ বক্সে টাইপ করে Enter দিন অথবা গুগল সার্চ বাটনে ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার আইটেমের সাথে সম্পর্কিত কিছু ওয়েব পেজের লিঙ্ক চলে এসেছে। কিন্তু আগেই বলা হয়েছে, যে আইটেমটি বা যে বিষয়টির তথ্য জানতে চান সেই আইটেম বা বিষয়টির নাম সার্চ বক্সে দেয়ার প্রয়োজনীয় কিছু কৌশল আছে। মূলত সে কৌশলগুলো নিয়েই এ লেখা। এ লেখায় ব্যবহার করা সব [ ] বন্ধনীই একটি একক আইটেমের জন্য। যেমন- [black and white] হচ্ছে, আইটেম। আবার [black] এবং [white] দুটি পৃথক আইটেম।
০১.
সার্চিংয়ের ক্ষেত্রে প্রতিটি শব্দই বাস্তবিক। তবে কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে। ব্যতিক্রমগুলো নিয়ে পরে আলোচনা করা হবে। সার্চ সব সময়ই ‘Case-Insensitive’, অর্থাৎ সার্চিং আইটেমের বিষয় বড় হাতের বর্ণের কিংবা ছোট হাতের বর্ণের কিংবা উভয়ের সংমিশ্রণে লিখলেও কোনো সমস্যা নেই। যেমন- [new york times] আর [New York Times]-এর সার্চের ফল একই হবে।
০২.
কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া যতি চিহ্নগুলো সবসময়ই সার্চিংয়ের জন্য অগ্রাহ্য করা হয়। অর্থাৎ @, #, $, %, ^, &, *, (), =, +, [ ], \ এবং আরো কিছু বিশেষ চিহ্ন দিয়ে আপনি সার্চ করতে পারবেন না।
০৩.
সার্চিং আইটেমগুলো সাধারণ রাখার চেষ্টা করুন। ধরুন, আপনি একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির তথ্য খুঁজছেন। যদি কোম্পানিটির পুরো নাম আপনার মনে থাকে, তবে পুরো নামটিই সার্চ বক্সে লিখুন। আর যদি পুরো নাম মনে না আসে, তবে যতটা মনে পড়ে ততটাই লিখুন। যদি আপনি কোনো নির্দিষ্ট কনসেপ্ট, স্থান বা পণ্য খুঁজতে চান, তবে এর নামটি দিয়ে লেখা শুরু করুন। যদি পিৎজা রেস্টুরেন্ট খুঁজতে চান, তবে পিৎজার নামটি লিখুন এবং সাথে আপনার শহরের নাম বা জিপ কোডটি লিখুন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই advanced অপারেটর বা বিরল যতি চিহ্নগুলোর দরকার হয় না।
০৪.
আপনাকে চিন্তা করতে হবে, সার্চিংয়ের বিষয়টি ওয়েব পেজগুলোতে কিভাবে থাকতে পারে। একটি সার্চ ইঞ্জিন মানুষ নয়। এটি একটি প্রোগ্রাম, যা সার্চ বক্সে দেয়া আপনার শব্দগুলোর সাথে ওয়েবে বিভিন্ন পেজের মিল খোঁজে। সার্চিংয়ের ক্ষেত্রে সেসব শব্দই ব্যবহার করুন, যা সাধারণত ওয়েব পেজগুলোতে থাকতে পারে। যেমন- [my head hurts]-এর পরিবর্তে ব্যবহার করুন [headache]। কারণ, মেডিক্যাল পেজগুলোতে [headache] শব্দটিই ব্যবহার হয়। আবার [in what country are bats considered an omen of good luck?] -এই বাক্যটি একজন মানুষের কাছে খুবই স্পষ্ট। কিন্তু যে ডকুমেন্টটি এই প্রশ্নের জবাব দেবে, সেই ডকুমেন্টে ওই শব্দগুলো নাও থাকতে পারে। কাজেই উক্ত শব্দগুলোর পরিবর্তে যদি আপনি [bats are considered good luck in] অথবা [bats good luck] ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার কাঙ্ক্ষিত পেজগুলো পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
০৫.
আপনার প্রয়োজনীয় আইটেমটি যথাসম্ভব কম শব্দ ব্যবহার করে লিখুন। সার্চ ইঞ্জিন একটি আইটেমের প্রতিটি শব্দকেই ফোকাস করে। যেহেতু সব শব্দই ব্যবহার হয়, সেহেতু প্রতিটি অতিরিক্ত শব্দই আপনার কাঙ্ক্ষিত ফলকে সীমত করে দেবে এবং এই সীমাটি যদি খুব বেশি হয় তাহলে আপনি যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য হারাবেন। অল্প পরিমাণ কী-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করার প্রধান সুবিধা হলো, ওই কী-ওয়ার্ডগুলো দিয়ে সার্চ করার ফলে কাঙ্ক্ষিত ফল না পেলেও প্রাপ্ত ফলগুলো থেকে বুঝতে পারবেন নতুন করে ওই আইটেমের বিষয়বস্ত্ত খোঁজার জন্য আপনাকে আরো কী কী শব্দ যোগ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ- কানকুনের আবহাওয়ার অবস্থা জানতে [weather cancun] হচ্ছে [weather report for cancun mexico]-এর চেয়ে ভালো সার্চিং আইটেম।
০৬.
তুলনামূলক বর্ণনামূলক শব্দ ব্যবহার করুন। সার্চিং আইটেম যতটা একক হবে, আপনার প্রাপ্ত ফলগুলো ততই ফলপ্রসূ হবে। যেসব শব্দ খুব বর্ণনামূলক নয় (যেমন- ‘document’, ‘website’, ‘company’ অথবা ‘info’) তা সাধারণত প্রয়োজন হয় না। মনে রাখবেন আপনার শব্দটির সঠিক অর্থ থাকা সত্ত্বেও যদি তা বেশিরভাগ লোক ব্যবহার না করে থাকে, তবে আপনি প্রয়োজনীয় পেজটি খুঁজে পাবেন না। উদাহরণস্বরূপ- [celebrity ringtones], [celebrity sounds]-এর চেয়ে বেশি বর্ণনামূলক ও সুনির্দিষ্ট।
০৭.
আপনার আইটেমটি ডবল কোটেশন (‘‘ ’’) দিয়ে আটকে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে শুধু কোটেশনের মধ্যকার শব্দগুলোর সাথে মিল পাওয়া পেজগুলোই আপনি পাবেন। তবে এক্ষেত্রে দুর্ঘটনাক্রমে অনেক জরুরি তথ্য হারাতে পারেন। যেমন- [“Alexader Bell”] দিয়ে কোনো তথ্য খুঁজতে গেলে আপনি [Alexader G. Bell]-এর সাথে মিল পাওয়া কোনো পেজ পাবেন না।
০৮.
গুগল সার্চিংয়ের মাধ্যমে কোনো নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের ভেতরেও তথ্য খুঁজতে পারেন। যেমন- [iraq site : nytimes.com]-এর মাধ্যমে ইরাক সম্বন্ধীয় পেজগুলো খুঁজে পাবেন। কিন্তু শুধু nytimes.com সাইটে ইরাক সম্বন্ধীয় যে তথ্যগুলো আছে তা আপনি কোনো সাইটের সম্পূর্ণ শ্রেণীকেও নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন। যেমন- [iraq site : .gov] ইরাকের .gov ডোমেইনের সাইটসমূহের ফলগুলো দেবে। আবার [iraq site : .iq] শুধু ইরাকী সাইটগুলোর ফল দেবে।
০৯.
সার্চিংয়ের মধ্যে যেসব শব্দ সম্পর্কিত তথ্য না পেতে চাইলে সেসব শব্দ (-) চিহ্ন দিয়ে বাদ দিতে পারেন। অর্থাৎ শব্দটির আগে (-) চিহ্ন বসিয়ে দিন এবং তার আগে একটা স্পেস বসাতে হবে। যেমন- [anti-virus software] আইটেমটিতে (-) একটা হাইফেন হিসেবে কাজ করবে। এক্ষেত্রে (-) দিয়ে ‘virus’ শব্দটিকে বাদ দেয়া বুঝায় না। কিন্তু [anti-virus – software] আইটেমে ‘anti-virus’ শব্দ দিয়ে ফল খুঁজবে কিন্তু তা থেকে software-এর রেফারেন্স বাদ দিয়ে। কারণ, এখানে ‘- software’-এর আগে একটা স্পেস আছে।
১০.
গুগল সাধারণত একটি সার্চিং আইটেমের সব শব্দকেই গণনায় ধরে। তবে যদি কয়েকটি শব্দের যে কোনোটি সম্পর্কিত তথ্য পেতে চান, সেক্ষেত্রে ‘OR’ অপারেটর ব্যবহার করতে হবে। উল্লেখ্য, এখানে ‘OR’ বড় হাতের বর্ণ দিয়ে লিখতে হবে। উদাহরণস্বরূপ [San fransisco Giants 2004 or 2005] আইটেমটির মাধ্যমে হয়-২০০৪ সালের অথবা ২০০৫ সালের তথ্যগুলো পাবেন। কিন্তু OR অপারেটর ছাড়া উভয় সালের তথ্যই একই পেজে পাবেন।
ব্যতিক্রম : আগেই বলা হয়েছে, গুগল বেশিরভাগ বিরাম চিহ্ন অগ্রাহ্য করলেও কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে। যেমন-
ক.
কিছু কিছু জনপ্রিয় শব্দ, যেমন C++, C# ইত্যাদির নির্দিষ্ট অর্থ রয়েছে। এখানে শব্দ দুটির দুটিই প্রোগ্রামিং ভাষার নাম। এসব ক্ষেত্রে চিহ্নগুলো অগ্রাহ্য হবে না।
খ.
ডলার চিহ্নের ($) ব্যবহার হয় দাম বুঝাতে। যেমন- [nikon 400] এবং [nikon $400] -এর ভিন্ন ভিন্ন ফল আসবে।
গ.
আন্ডারস্কোর (_) চিহ্নটি যখন দুটি শব্দকে যোগ করতে ব্যবহার হয়, তখন এটি অগ্রাহ্য হয় না।
//
গুগলের পটভূমিতে পছন্দের ছবি
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2009-10-10/news/11089
//
ইন্টারনেট ব্রাউজিং টিপস-১
Browse থেকে এসেছে Browsing শব্দটি। Browse- এর শাব্দিক অর্থ হল উপভোগের নিমিত্তে বইয়ের এখানে সেখানে পড়া কিন্তু ইন্টারনেটে Browsing মানে হল এক ওয়েব পেজ থেকে অন্য ওয়েব পেজে পরিভ্রমণ করা। ইন্টারনেট পরিভ্রমণ কিংবা ব্রাউজিংয়ের জন্য প্রয়োজন ব্রাউজিং সফটওয়্যার। এই ব্রাউজিং সফটওয়্যার ওয়েবে সংরক্ষিত তথ্যাবলীকে ইন্টারপ্রেট করে এবং Readable ফরম্যাটে রুপান্তর করে ব্যবহারকারীর স্ক্রিনে প্রদর্শন করে। এ সকল ব্রাউজিং সফটওয়্যারের মধ্যে নেটস্কেপ নেভিগেটর, মাইক্রোসফট ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, মজিলা ফায়ারফক্স, অপেরা, সাফারি, গুগল ক্রোম ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তবে বহুল ব্যবহৃত দুটি ব্রাউজার হল গ Mozilla Firefox এবং Internet Explorer। তাই এ দুটি সফটওয়্যারে ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের কিছু টিপস জানা থাকলে আশা করি আপনি সহজে ও দ্রুততার সাথে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে সক্ষম হবেন। চলুন ব্রাউজিংয়ের কয়েকটি টিপস জেনে নিই।
কোনো ওয়েব পেজ অন্য কাউকে ই-মেইল করার জন্য ওয়েব পেজটি ওপেন অবস্থায় মেনু থেকে File>Send>Page by e-mail- -এ ক্লিক করুন(Internet Explorer-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)। আর Mozilla Firefox -এর ক্ষেত্রে মেনু থেকে কমান্ড দিন File>Send Link Microsoft Outlook Express ওপেন হবে এবং পেজটি Attach দেখাবে।
৮ বিভিন্ন ওয়েব সাইটে পাওয়া যায় মনোমুগ্ধকর ছবি ও ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ। এ সকল ছবি আপনার ডেস্কটপের ওয়ালপেপার হিসেবে ব্যবহারের জন্য ছবিটির উপর মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Set As Desktop Background(Mozilla Firefox) অথবা Set As Background(Internet Explorer ) সিলেক্ট করুন।
ওয়েব পেজের দৈর্ঘ্য বেশি হলে স্ক্রলিং করে দেখতে হয়। এ কাজটি সহজে করতে পারেন Up Arrow এবং Down Arrow করে। এ্যারো ব্যবহার করে ধীরে ধীরে পেজের উপরে নিচে মুভ করা যায় আর দ্রুত মুভ করতে চাইলে Page Up এবং Page Down ব্যবহার করুন।
কীবোর্ড থেকে Ctrl+5 প্রেস করে ওয়েব পেজ সহজেই রিফ্রেস করা যায়।
ওয়েব পেজে ব্যবহৃত ফ্রেমের মধ্যে সম্মুখ ফ্রেমে যাওয়ার জন্য প্রেস করুন Ctrl+Tab এবং পূর্ববর্তী ফ্রেমে ফেরার জন্য প্রেস করুন Shift+Ctrl+Tab
এড্রেস বারে কোনো ওয়েবসাইট এড্রেসের মধ্যবর্তী অংশ যেমন–www.yahoo.com–এর ক্ষেত্রে Yahoo টাইপ করে Ctrl+Enter প্রেস করুন। ফলে এড্রেসের শুরুতে \\\’\\\’www\\\’ এবং শেষে \\\’. com যুক্ত হবে।
আপনি চাইলে আপনার ফেভারিট ওয়েবসাইটের লিস্টটি ড্র্যাগ করেও পুন:সজ্জিত করতে পারেন।
যেকোনো ওয়েব পেজ প্রিন্ট করার জন্য Ctrl+P প্রেস করুন। প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স Open হবে।
বর্তমানে ফেভারিট লিস্টের কোন পেজটি ওপেন হয়েছে তা জানার জন্য মেনুবারের ফেভারিট অপশনে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Link অপশন সিলেক্ট করুন।
যে সকল সাইটে আপনি প্রায় ভিজিট করেন সেসব সাইটের এড্রেস লেখার ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে ডেস্কটপে একটি শর্টকাট তৈরি করে নিতে পারেন। এজন্য মেনু থেকে File>Send>Shortcut to Desktopএ ক্লিক করুন।
সিঙ্গেল ক্লিকে ফেভারিট সাইটে প্রবেশের জন্য ফেভারিট সাইটটি লিংকস ফোল্ডারের অন্তর্ভুক্ত করুন। এবার মেনুবারের নিচে লিংকস ফোল্ডারটি প্রদর্শনের জন্য মেনু থেকেView>Toolbars>Links- -এ ক্লিক করুন। দেখবেন লিংকস ফোল্ডারের অন্তর্ভুক্ত সকল আইটেমের সাথে আপনার Add করা প্রিয় সাইটটিও দেখা যাচ্ছে। সাইটটির নামের উপর সিঙ্গেল ক্লিক করুন, সহজেই সাইটটিতে ঢুকতে পারবেন্।
ওয়েব পেইজে ব্যবহৃত কোনো ফ্রেমকে প্রিন্ট করার জন্য ফ্রেমের ভেতরে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Prin কমান্ড দিন।
মেনু থেকেView>Explorer Bar>Research -এ ক্লিক করুন। ফলে উইন্ডোর ডান পাশে ওয়েবপেজ ও বামপাশে উইন্ডোজের সার্চ অপশন দেখা যাবে।
কোনো ওয়েব পেজের Background, Text I Link Color পরিবর্তনের জন্য মেনু থেকে Tools>Option>Content ট্যাব সিলেক্ট করুন। এবার Colors বাটনে ক্লিক করে পছন্দের রংটি সিলেক্ট করে দিন, তারপর Color Allow page to choose their own colors, instead on my selection above এবং Text And Background ক্যাটাগরির Use System Colors অপশন থেকে চিহ্ন তুলে দিন(Mozilla Firefox-) আর Internet Explorer -এর ক্ষেত্রে মেনু থেকে Tools>Internet Option- এর এবহবৎধষ ট্যাবে ক্লিক করে General অপশনে গিয়ে পছন্দসই কালার সিলেক্ট করে আবার Internet Option -এর General ট্যাব থেকে Accessibility বাটনে ক্লিক করে Formatting ক্যাটাগরির ৩টি অপশনের চেক বক্স সিলেক্ট করে দিন। নিজের রঙে দেখুন ওয়েবের প্রতিটি পাতা।
যেকোনো ব্রাউজারে নতুন Window খোলার জন্য Ctrl+N প্রেস করুন।
কোর ওয়েব পেজের সমস্ত লিংক প্রিন্ট করার জন্য মেনু থেকে File>Print কমান্ড দিন। ফলে প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স ওপেন হবে। এবার এখান থেকে Option ট্যাবে ক্লিক করে Print all linked documents সিলেক্ট করুন(Internet Explorer- -এর জন্য )।
ফেভারিট লিস্টের কোনো আইটেমকে Rename করার জন্য Favorite List থেকে উক্ত আইটেমের উপর মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Rename সিলেক্ট করে নতুন নাম দিন।
//
ইন্টারনেট ব্রাউজিং টিপস-2
Internet Explorer সম্বন্ধে নানা তথ্য জানার জন্য কিংবা ব্রাউজিং সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য জানার জন্য মেনু থেকে Help>Contents and Index-এ ক্লিক করুন।
কোনো পেজের ডাউনলোড মাঝপথে বন্ধ করার জন্য \’Esc\’ প্রেস করুন।
ইন্টারনেট ব্রাউজিং হিস্ট্রি ক্যাশ মেমোরি দখল করে রাখে। ফলে কম্পিউটারের গতি হ্রাস পেতে পারে,এজন্য Temporary Internet File ডিলিট করুন। মেনু থেকে কমান্ড দিন Tools>Internet Option>Delete।
পরবর্তী পেজে যাওয়ার জন্য কীবোর্ড থেকে Alt+RightArrow প্রেস করুন এবং পূর্ববর্তী পেজে আসার জন্য কীবোর্ড থেকে Alt+Left Arrow অথবা Backspace প্রেস করুন।
কোনো ওয়েব পেজ কিংবা পিকচার ওপেন না করেই Save করতে চাইলে লিংকটির উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Save Target As সিলেক্ট করুন।
যে ওয়েবসাইটে যত বেশি ছবি, এনিমেশন, সাউন্ড ব্যবহার করা হয় সেই ওয়েবসাইট লোডিং হতে তত বেশি সময় লাগে। ওয়েব পেজের লোডিং দ্রুতগতিসম্পন্ন করার জন্য মেনু থেকে Tools>Internet Option-এর Advanced ট্যাব সিলেক্ট করে Multimedia ক্যাটাগরি থেকে চষধু Play animation in webpages, Play sound in webpages এবং Show pictures অপশনের উপর থেকে ÔÕ তুলে দিন (Internet Explorer-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
কোনো ওয়েব পেজের শুরুতে ফিরে যেতে কীবোর্ডের Home কী প্রেস করুন এবং পেজের একেবারে শেষ প্রান্তে যাওয়ার জন্য End কী প্রেস করুন।
আপনি চাইলে প্রতিটি ওয়েব পেজের জন্য পৃথক পৃথক Security Level নির্ধারণ করে দিতে পারেন। এজন্য মেনু থেকে Tools>Internet Options-এর Security ট্যাব সিলেক্ট করে Security Level নির্ধারণ করুন।
ওয়েব পেজের অন্তর্ভুক্ত কোনো Word বা Phrase খোঁজার জন্য কীবোর্ড থেকে Crl+F প্রেস করুন। ফলে Find ডায়ালগ বক্স আসবে। ওয়েব পেজের যেকোনো একটি ওয়ার্ড লিখে Next দিন, ফলে ওয়েব পেজের যে যে স্থানে শব্দটি আছে সেটি হাইলাইট করে দেখাবে।
//
ফায়ারফক্স ও ইউটিউব খুলতে সমস্যা?
এবার মাই কম্পিউটারের অ্যাড্রেস বারে C:/heap41a লিখে এন্টার করলে heap41a ফোল্ডার খুলবে। এবার এই ফোল্ডারের সব ফাইল (svchost.exe, script1.txt, standard.txt,reproduce.txt এবং একটি অডিও ফাইল) মুছে ফেলতে হবে। ফোল্ডারসহ মুছে ফেললে ভালো হয়। এরপর রানে গিয়ে Regedit লিখে এন্টার করলে রেজিস্ট্রি এডিটর খুলবে। এখন Edit মেনু থেকে Find-এ ক্লিক করে heap41a লিখে সার্চ করতে হবে। এরপর heap41a নামে পাওয়া তথ্যগুলো মুছে ফেলতে হবে। এবার কম্পিউটার আবার চালু করলে ফায়ারফক্স বা ইউটিউব খুলতে সমস্যা হবে না।
তবে এ ওয়ার্ম থেকে মুক্তি পেতে আপনার ইউএসবি ড্রাইভ থেকে autorun এবং microsoft power point.exe ফাইলটি মুছে ফেলতে হবে।
//
Rapidshare , Hotfile এবং Depositfiles এর PREMIUM ACCOUNT একদম ফ্রী !
ইন্টারনেট থেকে আমাদের প্রতিদিন অনেকেই ডাউনলোড করি । কিন্তু সেটা যদি Rapidshare & Hotfile এবং Depositfiles থেকে ডাউনলোড করতে হয় তাহলে দেখা যায় আপনার ip ব্যাস্ত এবং আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে হয়তো দেখা যায় কয়েক ঘন্টা অপেক্ষা করার পর লাইন পেলেন অথবা ip হাইড করে ডাউনলোড করছেন এমন সময় কোন কারনে নেটের লাইন বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল (যেটা সাধারণত ব্রডব্যন্ডের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে ) এ অবস্হায় আবার সংযোগ পেলে আবার প্রথম থেকে ডাউনলোড শুরু করতে হবে । কিস্তু যদি PREMIUM ACCOUNT থাকে তাহলে আপনার Downloadটি Resumable হতো ।আজ এটি PREMIUM ACCOUNT দিবো যেটা দিয়ে আপনি সহজেই DOWNLOAD করতে পারবেন কোন অপেক্ষা ছাড়া । এই লিংকে ক্লীক করুন এবার আপনার ডাউনলোড লিংক যদি Rapidshare এর হয় তাহলে Rapidshare এ ক্লীক করুন আর যদি Hotfile হয় তাহলে ক্লীক করুন এখন আপনি যা ডাউনলোড করতে চান তার লিঙ্কটা এখানে paste করুন। তারপর DOWNLOAD এ click করুন। এরপর কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন। তারপর আপনি একটা লিঙ্ক পাবেন সেটাতে ক্লীক করুন কাজ শেষ। আপনি এখন যা খুশি ডাউনলোড করুন কোন ওয়েটিং টাইম ছাড়াই।
//
যেভাবে চিরদিনের জন্য বন্ধ করবেন আপনার ফেসবুক একাউন্ট
//
আপনার ফাইল একসাথে ৯টি সার্ভারে আপলোড করুন!!
//
ডাউনলোড করুন প্রিমিয়াম একাউন্ট এর মত
বিভিন্ন ফাইল শেয়ারিং সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন প্রিমিয়াম একাউন্ট এর মত। যেমন rapidshare, hotfile , megaupload, uploading, storage ইত্যাদি। আমি এটা টেস্ট করেছি ১০০% কাজ করে। আপনাকে শুধু এই সাইটটি ওপেন করতে হবে এবং সার্ভার অনুযায়ী লিংকে প্রবেশ করে ডাউনলোড লিংকটি পেষ্ট করতে হবে। অতঃপর Generate বাটনে ক্লিক করে নতুন লিংক পাবেন যা থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। এই ধরনের আরেকটা সাইট হল rapidpremium.net। এই সাইটে Username এবং Password হবে public। ভাল লাগলে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।
//
ফায়ারফক্সের স্পিড বাড়িয়ে তুলুন ১০ গুন
অনেক ভালো কাজ করে আগে আমার যেই মেমোরী খেত ফায়ারফক্স এখন তার অর্ধেক
যাই হোক চলুন দেখি কিভাবে করতে হবে
১) এড্রেস বারে লিখুন about:config
২) স্ক্রল করে খুজে বের করুন এই এন্ট্রিগুলো
network.http.pipelining
network.http.proxy.pipelining
network.http.pipelining.maxrequests
এইবার প্রথম এবং দ্বিতীয় টিকে true করে দিন
তৃতীয়টির নাম্বার ভ্যালু সেট করে দিন 30
3) অবশেষে রাইট বাটনে ক্লিক করে নতুন একটি integer নিন
নাম দিন nglayout.initialpaint.delay
এটার ভ্যালু সেট করে দিন 0
ব্যাস হয়ে গেল এবার দেখুন আপনার ফায়ারফক্সের গতি কেমন বেড়েছে।
//
ফেসবুকে gift অথবা quiz এপলিকেশন তৈরি করুন
বানানো একখানা এ্যাপলিকেশন…Click This Link
//
মোবাইলে ইন্টারনেটের চাহিদা পূরণ (সফটওয়্যারের ফিচার ও লিংকসহ)
প্রথমে চেয়েছিলাম জীবনে যতো কাজের মোবাইল সফটওয়্যার দেখেছি সেগুলো নিয়ে পোস্ট দেবো। কিন্তু পরে বুঝলাম সেটা করতে গেলে কোন বিশেষ একটি সফটওয়্যারের ব্যাপারে বেশি কিছু লেখা সম্ভব হবে না, ফিচারগুলো তুলে ধরা সম্ভব হবে না। তাই ভাবলাম মোবাইলে প্রধানতঃ মানুষ আসলে কি চায়। মানুষ চায় মোবাইল তাদের বেসিক চাহিদাগুলো মোটামুটি রূপে পূরণ করুক, আর তার বিরাট একটা অংশ জুড়েই হচ্ছে ইন্টারনেটের ব্যবহার। আর তাই খুব বেসিক কিছু সফটওয়্যার নিয়ে লিখলাম যেগুলোর কার্যকারিতা সবার পক্ষে বোঝা সম্ভব, সম্ভব ব্যবহার করা। আর তাই বাদ দেয়া হয়েছে অনেক জটিল কিন্তু কার্যকরী সফটওয়্যার। এই পোস্ট লিখতে গিয়ে অনেকসময়ই একই ধরনের কিছু সফটওয়্যারের মধ্যে সেরা ক’টিকে বেছে নিতে হয়েছে বা তার চেষ্টা করা হয়েছে। যারা মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অভ্যস্ত তাদের অনেকেরই হয়তো কাজে আসবে না পোস্টটি, তবে নতুনদের জন্য সহায়ক হবে বলে ধারণা।
———————————————————————————-
Opera Mini: অত্যন্ত জনপ্রিয় এই মোবাইল Web ব্রাউজারটিকে আসলে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছ নেই। আমরা যারা বাংলাদেশে একদম প্রথম থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করছি তাদের সাথে অপেরা মিনির সখ্যতা অনেকদিনের। নিচে Opera Mini এর কিছু ফিচার তুলে ধরা হলো:
১. যে কোন পেইজ আপনার অপেরা মিনিতে আসার আগে অপেরা মিনির নির্দিষ্ট Proxy Server থেকে Processed ও Compressed হয়ে আসে। আর তাই খুব অল্প যেটা ট্রান্সফারের মাধ্যমে আপনি ঐ নির্দিষ্ট ওয়েবপেইজটি ব্রাউজ করতে পারেন।
২. সব ধরনের ওয়েবসাইট/ওয়েবপেইজ সাপোর্ট করে।
৩. সাধারন ওয়েব ব্রাউজারের তুলনায় খরচ অনেক কম!
৪. ভিন্ন ভাষার ইউনিকোড ফন্ট সাপোর্ট (সরাসরি নয়, বিটম্যাপ ফন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে)
৫. ফাইল আপলোড করার ক্ষমতা! (শুধু মাত্র অপেরা মিনি ৪ বা তার পরের ভার্শনগুলোয়)
৬. RSS সাপোর্ট।
৭. Mobile, Desktop ও Landscape view
৮. অপেরার পিসি ভার্শন অথবা অন্য অপেরা মিনি সাথে Bookmark Synchronize করার সুবিধা।
৯. আকর্ষনীয় ও পরিবর্তনযোগ্য থিম।
যেসব ফোনে কাজ করে: যে কোন ফোন যা জাভা এ্যাপ্লিকেশন সাপোর্ট করে।
ব্লগ ও বিভিন্ন ফোরামের মাধ্যমে এখন প্রায় সবারই জানার কথা যে অপেরা মিনির মাধ্যমে যে কোন ইউনিকোড বেইজড বাংলা ওয়েবসাইট মোবাইলে দেখা সম্ভব। এ জন্য আপনার অপেরা মিনির এ্যাড্রেস বারে about:config লিখুন। এবারে Power-User settings উইন্ডোটি খুললে Use bitmap fonts for complex scripts অপশনে Yes দিন। Save নামে একটি বাটন পাবেন, সেটিতে চাপ দিন। ব্যস! এবারে বাংলা দেখতে পারবেন আরামে।
* বিঃ দ্রঃ Bitmap Font ব্যবহার করে বাংলা বা অন্য কোন ভাষা দেখার কারনে Data Usage অনেক বেশি হয় বিধায় Pay-as-you-go প্যাকেজের গ্রাহক অর্থাৎ কিনা যারা প্রতি কিলোবাইটের হিসেবে টাকা দেন তাদের খরচ অনেক বেড়ে যাবে। আর তাই শুধুমাত্র আনলিমিটেড প্যাকেজ ব্যবহারকারীদেরকেই Bitmap Font নিয়মিতভাবে ব্যবহারের জন্য উৎসাহিত করছি।
ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে mini.opera.com এ যান এবং ডাউনলোড করুন। অথবা চাইলে www.opera.com/mini/download লিংকে গিয়ে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করতে পারেন।
———————————————————————————-
Skyfire: মোজিলার বানানো এই মোবাইল ওয়েব ব্রাউজারটির কাজ করে অনেকটা অপেরা মিনির মতোই। এটিরও নির্দিষ্ট কয়টি Proxy Server আছে যেখান থেকে ডেটা/ওয়েবপেইজ Processed ও Compressed হয়ে তারপর আপনার মোবাইলে আসে। তবে Skyfire এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এটি কোন থার্ড পার্টি এ্যাপ্লিকেশনের সহায়তা কোন সহায়তা ছাড়াই শুধুমাত্র ব্রাউজারের বিল্ট-ইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে Flash, Silverlight ও Quick Time ভিডিও দেখাতে পারে যা মোবাইল ওয়েব ব্রাউজারের জগতে একবারেই নতুন। সোজা কথায় যদি বলি তাহলে বলা যায় এর মাধ্যমে আপনি YouTube এর ডেস্কটপ সংস্করণ আপনার মবোইলে ব্রাউজ করতে পারবেন এবং একই সাথে ভিডিও দেখতে পারবেন। এছাড়া অন্যান্য Flash কন্টেন্টযুক্ত ওয়েবসাইটও দেখতে পারবেন সাচ্ছন্দ্যে।
যেসব ফোনে কাজ করে: Nokia N Series (N80 ও N90 বাদে), Nokia E Series (E60 বাদে), অন্য যেকোন Nokia Symbian Series 60 v3 OS যুক্ত ফোনে এবং Windows Mobile 5, 6, and 6.1 (টাচস্ক্রিণ ও নন-টাচ স্ক্রিণ উভয়ই)
ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে m.skyfire.com এ যান এবং ডাউনলোড করুন। অথবা চাইলে get.skyfire.com এ গিয়ে আপনার ফোনের জন্য নির্দিষ্ট ভার্শনটি পছন্দ করে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করতে পারেন।
———————————————————————————-
UCWEB: এই ব্রাউজারটি অনেকটা Opera Mobile (Opera Mini নয়) এর মতো কাজ করে। ব্রাউজারটি চীনের একটি সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বানানো এবং চীনের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার। এটির Data Compression মন্দ নয়। তবে এই ব্রাউজারটি ব্যবহারের মূল কারন এর ব্রাউজিং দক্ষতা নয়, বরং Download দক্ষতা। UCWEB এ চমৎকার বিল্ট ইন একটি Download Manager আছে এবং শুধু তাই নয় এটি ডাউনলোডের জন্য Resume ফিচারটি সাপোর্ট করে – অর্থাৎ পিসির ডাউনলোড ম্যানেজারগুলোর মতোই এটিতেও আপনি চাইলে কোন ডাউনলোড বন্ধ রাখতে পারবেন ও আবার পরে পুনরায় চালু করতে পারবেন। আরো একটি চমৎকার ফিচার হচ্ছে এটি Multithreaded ডাউনলোডিং সাপোর্ট করে। অর্থাৎ যেকোন ফাইলকে ডাউনলোডের সময় এটি একাধিক ভাগে ভাগ করে নিয়ে টুকরো টুকরো করে ডাউনলোড করে। Multithreaded ডাউনলোডিং আধুনিক পিসি ডাউনলোড ম্যানেজারগুলোর একটি জনপ্রিয় ফিচার এবং এভাবে ডাউনলোডের কারণে ডাউনলোড স্পিড বেড়ে যায় বহু গুণ। আর তাই বৃহৎ ভিডিও, mp3 অথবা অন্য যে কোন ফাইল পিসিতে নামাতে পারবেন আরো সাচ্ছন্দ্যের সাথে, আরো দ্রুততার সাথে।
যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোনে। iPhone ভার্শন শীঘ্রই আসছে।
ডাউনলোড: আপনার মোবাইলের ওয়েব ব্রাউজার থেকে wap.ucweb.com এ গিয়ে ডাউনলোড করে নিন অথবা পিসি থেকে www.ucweb.com/English/download.shtml এ গিয়ে আপনার হ্যান্ডসেটের নাম ও মডেল পছন্দ করে নির্দিষ্ট ভার্শনটি ডাউনলোড করে নিন এবং পরবর্তীকে মোবাইলে Install করুন।
———————————————————————————-
Fring: মোবাইল ভিওআইপি কলিংয়ের জন্য Fring এর জুড়ি নেই। এটি দিয়ে মোবাইল থেকেই ফ্রি তে কল করে কথা বলতে পারবেন আপনার Skype, Yahoo!, Windows Live Messenger (Hotmail), Google Talk, ICQ আর AIM এর বন্ধুদের সাথে। এছাড়াও আছে Yahoo Messenger, Windows Live Messenger (Hotmail), Google Talk, Skype, ICQ, AIM এবং Twitter এর বন্ধুদের সাথে চ্যাট করার সুযোগ।
যেসব মোবাইলে কাজ করে: Symbian 8 ও 9 (S60, S40 2nd, 3rd & 4th edition)। Java ME, iPhone, Linux, Windows Mobile 5 ও 6।
ডাউনলোড: Fring ডাউনলোড করতে হলে আপনার মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.fring.com এই লিংকে যান অথবা পিসি থেকে www.fring.com/download লিংকে গিয়ে আপনার হ্যান্ডসেট মডেল নির্বাচন করে পিসিতে ডাউনলোড করুন এবং তার পর মোবাইলে Install করুন।
———————————————————————————-
Nimbuzz: Nimbuzz এর কাজ অনেকটা Fring এর মতোই তবে কিছ পার্থক্য আছে। Nimbuzz এর মাধ্যমে Skype, Windows Live Messenger, GoogSkype, Windows Live Messenger, Google Talk, Yahoo! Messenger, AIM, Jabber and ICQ তে চ্যাট করা যায়। এছাড়াও Facebook, MySpace, Orkut প্রভৃতি সোস্যাল কমিউনিটি সাইটের সাথে যুক্ত হওয়ারও সুবিধা আছে। VOIP কল করা যাবে Google Talk, MSN, Skype এবং Nimbuzz বন্ধুদের কাছে। মোবাইলে থাকা ফাইলও চাইলে কাউকে পাঠাতে পারবেন।
যেসব মোবাইলে কাজ করে: যে কোন জাভা এ্যাপ্লিকেশন সমর্থিত মোবাইল, S60, iPhone এবং Windows Mobile।
ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে get.nimbuzz.com এ যান অথবা পিসি থেকে www.nimbuzz.com/en/mobile/pc/download এ গিয়ে পিসিতে ডাউনলোড করে তারপর মোবাইলে Install করুন।
———————————————————————————-
বিঃ দ্রঃ মোবাইলের ইন্টারনেট ব্যবহার করে VOIP কল করলে প্রচুর ডেটা টান্সফার হয় আর তাই Unlimited Package এর ব্যবহারকারীর বাদে আর কেউ ব্যবহার করবেন না যেনো (একান্তই যদি ফোন কোম্পানী আপনার শশুর না লাগে!)
———————————————————————————-
Morange: Morange অনেকটা Nimbuzz আর Fring এর মতোই কাজ করে তবে ঐ দু’টোর সাথে Morange এর মূল পার্থক্য হলো এটি দিয়ে VOIP কল করা যায় না। আবার অতিরিক্ত একটা সুবিধা হলো এটি দিয়ে একাধিক মেইল এ্যাকাউন্টের মেইল চেক করা যায় এবং নতুন মেইল করা যায় (Attachment সহ)। আছে চ্যাট করার সুবিধাও। আচে বিল্ট ইন একটি ব্রাউজারও।
যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন এবং Windows Mobile।
ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.morange.com এ গিয়ে Install করুন অথবা পিসি থেকে morange.com/phone/download.aspx এই লিংকে গিয়ে ডাউনলোড করে তারপর ফোনে Install করুন।
———————————————————————————-
mig33: মোটামুটি সময় ধরে মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন আর mig33 এর নাম জানেন না এমন মানুষ পাওয়া মনে হয় কষ্টকর হবে। mig33 মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি চ্যাটিং এ্যাপ্লিকেশন। mig33 বিখ্যাত এর নিজস্ব বিশাল একটি চ্যাটিং কমিউনিটির জন্য। এখানে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের চ্যাটার আছেন, আছে সংশ্লিষ্ট দেশে চ্যাট রুম। বর্তমানে mig33 এর ইউজার সংখ্যা কল্পনাও করা সম্ভব না। আমরা যখন কলেজে ছিলাম তখন mig33 ছিলো আমাদের ধ্যান-জ্ঞান। সারাদিন, সারারাত অনলাইনে……না জানি কি পেয়েছিলাম ওর মধ্যে। যাই হোক……পোস্টে ফিরে আসি। এছাড়াও mig33 দিয়ে Yahoo, MSN, Google Talk এ চ্যাট করা সম্ভব। আছে গ্রুপ চ্যাটের সুবিধাও। তবে যদি কারো mig33 এর নিজস্ব কমিউনিউটিতে চ্যাট করার ইচ্ছে থাকে তাহলেই আমি একমাত্র এটি ব্যবহার করতে বলবো।
যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।
ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে wap.mig33.com এ গিয়ে ইন্সটল করতে হবে।
———————————————————————————-
Google Maps: Google Maps এর পিসি সংস্করণের মতোই কাজ করে এটি তবে এটি একটি আলাদা এ্যাপ্লিকেশন। Google Maps আগে ব্যবহার করে থাকলে এটি ব্যবহার করতে কোন সমস্যাই হবে না। Google Maps ও Google Earth এর সবগুলো Placemarkই আছে এখানে। আগে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের Detailed ম্যাপা ছিলো না বলে এটা তেমন কাজে আসতো না। কিন্তু এখন Google Maps এর ডেটাবেজ আগের চাইতে অনেক সমৃদ্ধ বিধায় এটির উপকারিতা বেড়েছে। অচেনা স্থানে রাস্তা খুঁজে পেতে জুড়ি নেই এটির। আরো আছে গুগলের Street View ফিচারও! মোবাইলে GPS সুবিধা বিল্ট-ইন থাকলে এটি আপনি কোথায় আছে তাও দেখাবে। এছাড়া My Location নামে একটি সার্ভিস আছে যেটা GPS ছাড়াও আপনার আনুমানিক অবস্থান নির্দেশ করতে পারে, যদিও সেট সব হ্যান্ডসেটে কাজ করে না।
যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।
ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.google.com/maps
———————————————————————————-
YouTube: এটি আর কিছুই নয় ইউটিউবের তৈরি মোবাইলে YouTube ভিডিও দেখার জন্য একটি সফটওয়্যার। যারা ভাবছেন বাংলাদেশের যে নেট স্পিড, পিসিতেই YouTube এর ভিডিও দেখতে খবর হয়ে যায় আবার মোবাইলে, তাদের কে বলছি – YouTube এর এই এ্যাপ্লিকেশনটি Mobile এর জন্য উপযোগী 3gp ফরম্যাটে ভিডিও দেখায় RTSP Stream এর মাধ্যমে আর তাই ভিডিও লোড হয়ে যায় নিমেষেই। মোবাইলে নেট স্পিড মোটামুটি ভালো থাকলেই ভিডিও চলবে Buffering ছাড়াই কোথাও না আটকে।
যেসব ফোনে কাজ করে: সমগ্র N Series (N70 ও N72 ব্যতীত), অন্যান্য যেকোন Nokia S60 3rd edition ফোন (Feature Pack 1 এবং Feature Pack 2) এবং যেকোন Nokia S60 5th edition ফোন এবং Windows Mobile 5.0 বা তার পরের সংস্করণ।
ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.youtube.com/app লিংকে গিয়ে ইন্সটল করে নিন।
———————————————————————————-
বিঃ দ্রঃ মোবাইলে Google Maps ও YouTube ব্যবহারের ফলে প্রচুর ডেটা ট্রান্সফার হয় বিধায় এটি বেশ খরচসাপেক্ষ আর তাই Unlimited Package এর ব্যবহারকারীর বাদে আর কেউ ব্যবহার করবেন না যেনো (একান্তই যদি ফোন কোম্পানী আপনার শশুর না লাগে!)
———————————————————————————-
Gmail: জিমেইল চেক করা ও নতুন মেইল করার জন্য গুগলের অফিসিয়াল মোবাইল সফটওয়্যার এটি। এটি দিয়ে বেসিক মেইল কার্যক্রম করা সম্ভব।
যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন।
ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে m.google.com/mail এ গিয়ে ইন্সটল করা যাবে সফটওয়্যারটি।
———————————————————————————-
Cricinfo MobiCast: আমার সবচেয়ে প্রিয় মোবাইল সফটওয়্যার এটি। এটি দিয়ে Cricinfo.com এর লাইভ টেক্সট কমেন্ট্রি দেখা যায়। ৪, ৬ ও উইকেট পড়লে দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য বড় করে ছবি দেখানো হয়। যারা Cricinfo.com এর লাইভ টেক্সট কমেন্ট্রি সম্পর্কে জানেন তাদের জানার কথা এখানে Ball-by-Ball ধারাভাষ্য দেয়া থাকে। এছাড়াও আছে দু’দলের Detailed স্কোরকার্ড দেখার সুযোগ ও ভবিষ্যৎ ম্যাচের ফিক্সচার।
যেসব ফোনে কাজ করে: সকল Java Application সাপোর্টেড ফোন, iPhone।
ডাউনলোড: মোবাইলের ব্রাউজার থেকে |ci.plusmo.com লিংকে গিয়ে ইন্সটল করা যাবে।
———————————————————————————-
SymTorrent: নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন এটা কি করে! হ্যাঁ, এটি দিয়ে মোবাইলেও Torrent ডাউনলোড করা যায়। তবে সফটওয়্যারটি সব ধরনের হ্যান্ডসেটে কাজ করবে না।
যেসব ফোনে কাজ করে: Nokia Series 60 2nd, 3rd ও 5th Edition।
ডাউনলোড: amorg.aut.bme.hu/projects/symtorrent/download
———————————————————————————-
শেষ কিছু কথা:
যেসব নোকিয়া ফোনে (যেমন N Series, E Series ও অন্যান্য S60 v 2 ও 3) Real Player আছে সেসব প্লেয়ারে চাইলে সরাসরি মোবাইল ব্রাউজার বা অপেরা মিনি দিয়ে m.youtube.com এ গিয়ে YouTube এর ভিডিও দেখতে পারেন, YouTube এর সফটওয়্যারটি আলাদা করে ইন্সটল দেয়ার প্রয়োজন নেই।
মোবাইল থেকে Google এ ঢুকতে চাইলে রিডাইরেক্ট করে মোবাইলের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী একটি পেইজে নিয়ে যায়। পেইজটি অনেকের কাছেই ভালো লাগে না বিশেষতঃ যারা পিসির মতো করে সার্চ করতে চান। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই লিংকটি ব্যবহার করতে পারেন: www.google.com/m/classic
সাম্প্রতিক সময়ে Yahoo! এর মোবাইল সাইটটিতে কিছু চমৎকার পরিবর্তন এসছে যা এক আরো আকর্ষনীয় ও কার্যকরী করে তুলেছে। বিশেষতঃ যোগ করা হয়েছে Yahoo! Mail ও Messenger। এই সার্ভিসটি ব্যবহার করতে আপনার ফোনের ব্রাউজার বা অপেরা মিনি ব্যবহার করে চলে যেতে পারেন m.yahoo.com এ্যাড্রেসে।
ফায়ারফক্সের কিছু জসিলা এডন
ফায়ারফক্স ব্যাবহার না করলে জানতামও না একটা সফটওয়ারকে এমন ভাবে মনের মত রং দিয়া রাঙানো যায়! আসেন, ফায়ার ফক্সের কিছু দরকারী এডন গুলা চেখে দেখি।
প্রথমেই নামায় নেই ফায়ার ফক্স ৩.৫ যেটা ৩.০ এর চেয়ে বেশী স্পিডি (ওদের কথায় বলি নাই, আমার নিজের অভিজ্ঞতা)
Click This Link
এডব্লক প্লাস
এই এডনটা দিয়ে আপনি বিভিন্ন সাইটের বিজ্ঞাপন গুলো হাইড করে ফেলতে পারেন। ফলে আপনার মূল্যবান ব্যান্ডউইথ বেচে যাবে। অযথা “এনলার্জ ইউর পেনিস” টাইপের বিজ্ঞাপন দেখা লাগবে না। ও, হ্যা, ভালো কথা…সামহোয়ারের লাল একটেলও কিন্তু একটা বিজ্ঞাপন
Click This Link
কুলআইরিস
এইটা দিয়া আপনি ওয়েবপেজের ছবি ও ভিডিওগুলার প্রিভিউ একটু থ্রিডি স্টাইলে দেখতে পারবেন। ফেসবুক, গুগোল সার্চ রেজাল্ট, পিকাসা, ফ্লিকারের ফটুক দেখতে এর জুড়ি নাই। এমনকি নেক্সট পেজে যাওয়ার আগেই কুলআইরিস আপনার পরের পেজের ফটুকগুলা লোড করে ফেলবে।শুধু ওয়েবপেজ না, এইটা দিয়া আপনার হার্ডডিস্কের ফটুকও দেখতে পারবেন। বিভিন্ন স্টাইলে ফটুক দেখার পাশাপাশি ব্যাপক মজাও পাবেন।
Click This Link
ডাউনলোড স্ট্যাটাসবার
ফায়ারফক্সে ডাউনলোড করার সময় আরেকটা ছোটো উইনডো ওপেন হয়।ঐখানে ডাউনলোড স্পিড, টাইম রিমেইনিং ইত্যাদি জিনিসপাতি দেখায়।কিন্তু শুধু শুধু আরেকটা উইন্ডো কেনো? ডাউনলোড স্ট্যাটাসবার দিয়ে আপনি ফায়ারফক্সের নিচেই আপনার যাবতীয় ডাউনলোড কর্মকান্ড দেখতে পারেন।
ফক্সট্যাব
১০/১২টা ট্যাব খুইলা বইসা আছেন। একটু পর পর মাউস ক্লিক কইরা একটা থেকে আরেকটায় যাইতেছেন বা কন্ট্রোল+পেজ আপ/ডাউন দিয়া একটার পর একটায় যাইতাছেন। কস্ট তো লাগবই। ফক্সট্যাব দিয়া একটু থ্রিডি স্টাইলে এক পেজে সবগুলা ট্যাব একসাথে দেখতে পারেন।এরপর যেই পেজে যাইতে চান সেইটা ক্লিক করবেন।
Click This Link
গুগোল প্রিভিউ
গুগলে সার্চ মারলে এত্তগুলা ওয়েব পেজ আসে। সবগুলায় ঢুইকা দেখা অনেকসময় বেসম্ভব, সময়েরও ব্যাপার। যদি সার্চের পাশেই ঐ পেজটার প্রিভিউ হিসাবে থাম্বনেইল ভিউ দেখা যায়? ওকে, তাইলে এইটা ইন্সটল করেন।
চিত্র দেখলে আরো কিলিয়ার হইবেক।
Click This Link
স্কিপস্ক্রিন
রেপিডশেয়ার, মেগাআপলোড, ডিপোজিট ফাইলস সহ আরো সাইট আছে যেখানে ডাউনলোড করতে আপনাকে ৪৫ সেকেন্ড থেকে ২/৩ মিনিট পর্যন্ত দাড়ায় থাকতে হয়।এই এডনটা দিয়া এপনি সেই কাউন্টডাউনগুলা স্কিপ করতে পারবেন। ফলে ডাউনলোডে ক্লিক করার সাথে সাথেই ডাউনলোড শুরু হবে। যেই সাউটগুলা এরা সাপোর্ট করে –
* Rapidshare.com
* zShare.net
* MediaFire.com
* Megaupload.com
* Sharebee.com
* Depositfiles.com
* Sendspace.com
* Divshare.com
* Linkbucks.com
* Uploaded.to
*Link protector
*Digg
*LimeLinx
টুইটার বার
আপনি টুইটার ব্যাবহার করে থাকলে আপনাকে হয়তো প্রতিদিনই টুইটারে ঢুকে স্ট্যাটাস আপডেট করতে হয়। কিন্তু যদি এমন হয় যে আপনি এড্রেসবারে কিছু একটা লিখে টুইটার আইকনে ক্লিক করবেন আর সেটাই টুইটারে স্ট্যাটাস হিসাবে লেখা হয়ে থাকবে?
Click This Link
WOB
এটার মানে ওয়েব অফ ট্রাস্ট। সাইটগুলার ট্রাস্টওরদিনেস, ভেন্ডর রিলিয়ব্যালিটি, চাইল্ড সেফটি আর প্রাইভেসি কেমন সেগুলা একটা সবুজ, কমলা ও লাল আইকন দিয়ে দেখায় দিবে। লাল গুলা বিপদজনক।উপরে গুগল প্রিভিউ এর ছবিতে সামহোয়ারের সবগুলা লিংক সবুজ দেখাইতেছে, কিন্তু নিচের ছবিতে কয়েকটা সাইটে লাল/কমলা দেখাইতেছে।
Click This Link
ভিডিও ডাউনলোড হেল্পার
ইউটিউব সহ এর মত হাজারটা সাইট থেকে ইয়েব বেসজ ভিডিও নামান, কনভার্ট করুন।
Click This Link
এনি কালার
ফায়ারফক্সকে আরো স্টাইলিশ করতে বিভিন্ন কালার ব্যাবহার করুন।
Click This Link
অটো পেজার
আপনি একটা ওয়েব পেজের শেষে চলে গেলেন, এরপর নেক্সটে ক্লিক করবেন, পরের পেজ লোড হবে, এরপর আপনি পরের পেজ দেখবেন। কিন্তু যদি এমন হয় যে আপনি পেজের শেষে চলে গেলেন আর আপনার পরের পেজ অটো লোড হয়ে গেলো? তাহলে তো আপনাকে পরের পেজ লোড হবার জন্য ওয়েট করতে হবে না এবং আপনার সময় তো কিছু হলেও বাচবে, নাকি?
Click This Link
রিড ইট লেটার
একটা পেজ আপনার পড়তে ইচ্ছা করতেছে, আবার বুকমার্ক করতেও মন চাইতেছে না। ওয়ানটাইম ব্যাপার স্যাপার। এখানে আপনি সেই পেজগুলা সেভ করে রাখতে পারবেন।
Click This Link
টুইটারফক্স
বন্ধু বান্ধবের টুইটার আপডেট ফায়ারফক্সের ডানকোনায় দেখতে পারবেন।
Click This Link
স্ক্রীনগ্রাব
সম্পূর্ন ওয়েব পেজ, বা আপনার দেখিয়ে দেয়া নির্দিস্ট অংশ খুব সহজেই ইমেজ আকারে সেভ করতে পারেন এই এডন দিয়ে।
Click This Link
কুল প্রিভিউস
কোনো থাম্বনেইল ছবি বা লিংকে না গিয়ে, বরং শুধু ঐ লিংকের উপর মাউস রেখে আপনি ঐ লিংক/ছবির প্রিভিউ দেখে ফেলতে পারেন। এমনকি আপনাকে আপনার ট্যাব বা বর্তমান ওয়েব পেজ ছেড়ে যেতে হবে না, আলাদা একটা ছোট উইন্ডোতে ঐ পেজের উপরই সব দেখতে পারবেন।
Click This Link
এড টু সার্চবার
উপরে ডানদিকের কোনায় একটা সার্চবার থাকে।ঐখান থেকে আপনি গুগোল, এমাজন, ইয়াহু, উইকিপিডিয়াতে সার্চ করতে পারেন।আমরা প্রতিদিন গুগলের হোমপেজে না ঢুকে এটা ব্যাবহার করেগুগলে সার্চ করি।ঠিক একই ভাবে এই এডন দিয়ে আপনি যেকোনো সাইটের সার্চ ঐ সাইটে না গিয়ে শুধুমাত্র ফায়ারফক্সের সার্চবার ব্যাবহার করে সার্চ করতে পারেন। ধরেন আপনি সামহোয়ারে বাম পাশে যে একটা সার্চটুল আছে সেটা এখানে নিতে চান।এখন ঐ টুলের উপর রাইট ক্লিক করে “এড টু সার্চবার” দিলেই সেটা আপনার সার্চবারে এসে পড়বে।সামহোয়ারে ঢুকে সার্চ করার কোনো দরকার নাই।
Click This Link
কালারফুল ট্যাবস
অনেকগুলো ট্যাব খোলা থাকলে সেগুলোকে সাইট অনুযায়ী কালার করুন।তাহলে ট্যাব খুজে পেতে সোজা হবে। কালার অটোমেটিক হবে, আপনাকে করতে হবে না।
Click This Link
ফক্সি টিউনস
গান শুনতে শুনতে নেট সার্ফ করেন? একটু পর পর গান চেন্জ বা ভলিউম বাড়ান বা কমান? তাহলে তো আপনাকে ফায়ারফক্স ছেড়ে একটু পরপর মিডিয়া প্লেয়ার ধরা লাগে।এই এডন দিয়ে আপনি ফায়ারফক্সের চিপায় চাপায় বেশিরভাগ মিডিয়া প্লেয়ার ইন্টিগ্রেট করতে পারেন।ফলে যেকোনো মিডিয়া প্লেয়ার ফায়ারফক্স থেকেই কন্ট্রোল করতে পারবেন।চাইলে ঐ গানের লিরিকস, আর্টিস্টের বায়োগ্রাফি বা ঐ গানটার ভিডিও নামাতে পারেন।
ফিবি
এতক্ষন ধইরা তো ব্যাপকহারে এডন নামাইলেন, কিন্তু যদি আবার এক্সপি ইনস্টল করা লাগে? তাইলে তো বুকমার্ক সহ সবডি এডন উধাও হইয়া যাইবো। এখানে উপায় হইলো এই এডনগুলার একটা ব্যাকাপ নিয়ে নেওয়া।ফিবি দিয়া ব্যাকাপ নিবেন।এরা আপনার থিম, এক্সটেনশন, বুকমার্ক, ব্রাউজার হিস্ট্রি, কুকি, সার্চ প্লাগিনস, ইউজারনেম-পাসওয়ার্ড ব্যাকাপ নিয়ে নিবে। আপনার কাজ হবে শুধু সিলেক্ট করা কি কি ব্যাকাপ নেয়া লাগবে এবং কোন ড্রাইভে ব্যাকাপ নিতে হবে(অবশ্যই সি ড্রাইভ ছাড়া)। এইটা অটমেটিক ব্যাকাপ সাপোর্ট করে।আপনি ব্যাকাপ নিতে ভুইলা গেলে আপনাকে মনে করায় দিবে।
Click This Link
*এখানে সামান্য বিবরন আছে।আরো ডিটেইলস জানার জন্য সবশেষের লিংকগুলায় ক্লিক করুন।ঐ একই লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।ঐ পেজে গিয়ে “এড টু ফায়ারফক্স” দিলেই এডন ইনস্টল হয়ে যাবে।এরপর আপনাকে ব্রাউজার রিস্টার্ট দিতে বলবে। ব্রাউজার রিস্টার্ট দিয়ে এডন মনমত কনফিগার করবেন।
** মজিলার সাইটে গিয়ে আপনি আরো এডন ব্রাউজ করে দেখতে পারেন।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/
***আপনার কোনো এডন ভালো লেগে থাকলে সেটা সাজেস্ট করতে পারেন।
|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||আপডেট|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্লগারদের কমেন্ট থেকে যেসব এডনের কথা উঠে এসেছে সেগুলো লিংক সহ দেয়া হলো।
সাব ষ্ট্যান্ডার্ড বলেছেন: জিমেইল নোটিফায়ার— এটা একদম ইমেইল ক্লায়েন্টের মতই কাজ করে।
ইন্জিনিয়ার বলেছেন: Flagfox দিয়া ওয়েব সাইটের সার্ভার কোন দেশে সেটাও অ্যাড্রেসবারে দেখা যায়।
শয়তান বলেছেন:
PDF Download
Boost for Facebook
WebMail Notifier
WebMail Ad Blocker
Fission, অপেরার মত পেজ কতটুকু লোড হলো তা এড্রেসবারে দেখা যায়
Greasemonkey
অজানা এক পথিক বলেছেন:
image zoom: ডাউনলোড ছাড়া ইমেজ জুম করা যায়
morning coffee: প্রতিদিন যেই পেজগুলাতে ভিজিট করেন, সেগুলা সেভ করে পরে এক ক্লিকে ওপেন করতে পারবেন
UrlBarExt: url কপি, ছোটো করা সহ আরো অনেক কিছু করা যায় এক ক্লিকে
FireFtp: এক্সপ্লোরার স্টাইলে এফটিপি ব্রাউজ করা যায়।
Colt: পেজের হাইপারলিংকগুলা সহজে কপি করা যায়
FireUploader: ফেসবুক, ইউটিউব বিভিন্ন সাইটে ফাইল আপলোড করা যায় খুব সহজে।
Last Pass: নাম দেখেই বুঝতে পারছেন পাসওয়ার্ড ম্যানেজার। অটো ফিল, পাসওয়ার্ড জেনেরেটর সহ ভাল ফিচার আছে।
ডট কম ০০৯ বলেছেন:
ফক্সি প্রক্সি ব্যবহার করে আপনি আপনার আই পি এড্রেস পরিবর্তন করে আপনি ইচ্ছা মত যে কোন সাইট ভিজিট করতে পারবেন যদিও তা আপনার নেটওয়ার্ক সার্ভিস প্রভাইডার বন্ধ করে রাখে।
Souce : http://www.somewhereinblog.net/blog/shuvo666blog/28976376