তৃতীয় মাস থেকে পর্ব ১

May 15, 2021 | By Admin | Filed in: চটি কাব্য.

তৃতীয় মা’স
আমা’র পরিবার ও প্রতিবেশিঃ
আমি জিহা’ন, ২৭ বছর বয়স। ৪ মা’স আগেই আমা’র বি’য়ে হয়েছে আমা’র বি’শ্ববি’দ্যালয়ের প্রেমিকা রুনার সাথে। যৌবনের প্রচন্ড তাড়নায় আমি বি’য়ের প্রথম মা’সেই তাকে প্রেগনেন্ট করে ফেলি’। প্রথমে বাচ্চা নেবার ইচ্ছা না থাকলেও পরে পরিবারের চাপে আর এবোর্ট করি নি। রুনা আর আমা’র বি’য়েটা’ দুই পরিবারের সম্মতিতে হয় নি।

আমা’র পরিবার রুনাকে মেনে নিলেও রুনার পরিবার আমা’কে মেনে নেয় নি। আমা’র উপর তাদের অ’বি’শ্বাসের এক বি’শাল দেয়াল তৈরি হয়। তবে রুনা গর্ভবতী শুনে সেই দেয়ালের ইটগুলো কিছুটা’ শিথিল হতে থাকে। তবে তারা যেন আমা’কে বি’শ্বাসই করতে চায় না।

বাচ্চা হবে বলে রুনার যত্ন নিতে তার মা’ এসে হা’জির হল আজ। সে যেন ধরেই নিয়েছে আমা’র দ্বারা কিছুই হবে না, আমি তার মেয়ের যত্ন নিতে পারব না। আমিও তার কথার দ্বি’মত পোষন করলাম না। ভাবলাম তার মা’র কাছে থাকলে ভালই যত্ন নিবে। তাছাড়া আমা’র হতচ্ছাড়া শশুর বাড়িতে থাকলে হয়ত দেখাও করতে দিত না।

বি’গত তিন মা’স আমি সকল যৌন সম্পর্কের থেকে শত হা’ত দূরে। সন্তানের সুস্বাস্থ্যের জন্যে রুনার সাথেও কোন ধরনের মেলামেশা করছি না। শারীরিক দিক থেকে আমি এখন যথেষ্ট উত্তেজিত। আমা’র এখন আর মা’থা ঠিক মত কাজ করে না। শাশুড়ি আসার পড় থেকে আমি আর আমা’র বৌ এর সাথে ঘুমা’তে পারি না। ড্রইং রুমে সোফায় ঘুমা’নো লাগে। তার উপর ৩ মা’সে কোন হস্তমৈথুন ছাড়া আছি। মা’থায় সারাদিন একটা’ কথাই ঘুরে। কবে হবে, কবে পাবো রুনাকে ফিরে, কবে আমা’র শাশুড়িটা’ যাবে।

বি’য়ে করেই আমি ঢাকার পশ্চিম ধানমন্ডিতে উঠি।.২ বেড এক ডাইনিঙের একটি মা’স্টা’রবেড, সেখানে রুনাকে নিয়ে থাকতাম। রান্নাঘরে যথেষ্ট যায়গা ছিল তাই একটি বেড গেস্ট বেড বানিয়ে কাজের লোককে রান্নাঘরে থাকতে দেই। কাজের লোকের নাম মোহনা, ৩০ বছর বয়স হবে। আমা’র গ্রামের প্রতিবেশি ছিল। স্বামীর সাথে তালাক হয়ে যাবার পর আমিই তাকে বলি’, “মোহনা, তুই গ্রামে থাকিস না। আমা’র সাথে ঢাকায় চল, আমা’র কাজের লোক লাগবে। ঢাকায় কোন কাজ জুটলে তুই চলে যাইস। কিন্তু এই গ্রামে তোর কিছুই হবে না! ” ছোট বেলা থেকে চিনি বলে মোহনার বাপও তাকে ঘরে না রেখে আমা’র সাথে পাঠিয়ে দেয়। সত্যি বলতে মোহনা আমা’র বোনের মত। এলাকার বখাঠেগুলার কাছ থেকে মোহনাকে আমা’র দেখেই রাখা লাগে।

আমা’র ফ্ল্যাটের পাশে আরো ৪ টি ফ্ল্যাট আছে। তবে পাশাপাশি ফ্ল্যাট হবার কারনেই হয়তো বা “কাব্যের -মা’’র ” সাথে আমা’র বৌ এর খুব বন্ধুত্ব জমে। কাব্যের মা’’র বয়স ২৭ কি ২৮। আর যা হোক নিজের বৌ এর থেকে তার ফিগারটা’ আমা’র ভালোই লাগে। সুডৌল স্তন আর নাদুস নুদুস পাছা। দেখার মতই। তারা সনাতন ধর্মের, তাই বৌদি বলে ডাকতাম। ৪ মা’সে কাব্যের মা’, বৌদি আমা’দের অ’নেক কাছের হয়ে উঠে। রুনার মা’ আসার আগে মোহনা আর বৌদিই রুনার সব দেখাশুনা করেছেন।

বর্তমা’নে ঢাকায় একটি ট্রেন্ড দেখলাম গার্ড কম্পানিগুলোর। পুরুষ গার্ডের পাশাপাশি এখন অ’নেক মহিলা গার্ডও চাকরি নিচ্ছেন। আমা’দের বাসার নিচে চাকরি নিয়েছিলেন জয়া আপা, তার ডাক নাম রিয়া হলেও তাকে জয়া আপা বলেই ডাকতাম আমি। জয়া আপার বয়স ৪০ বছর। আর্মিতে সৈনিক ছিলেন। কখনো জয়া আপা অ’র্থাৎ রিয়া গার্ডকে আমি সেভাবে দেখি নি। তবে সে বি’শালদেহী ছিল। ৫ ফিট ৬ ইঞ্চি উচ্চতা হলেও তার ওজন ছিল প্রায় ৭০-৭৫ কেজি। চওড়া বুক এবং কোমড় থেকে বুক যেন এক মোটা’ ফ্লানেলের মত ছিল। পুরো নিরেট। পাশে দিয়ে হেটে গেলে ধুপ ধুপ করে শব্দ হত।

আমি কখনো জীবনের ঘটনা বলতে ইন্টা’রেস্টেড না হলেও পরের ৬ মা’স আমা’র জীবনে যা ঘটে যাবে তা না বলে পারা যাবে না। যা হোক আমা’র পারিপার্শ্বি’ক পরিবেশের বর্ণনা করলাম এখন কাহিনী শুরু করা যাক।

তৃতীয় মা’স প্রথম সপ্তাহঃ
শনিবার
মোহনা প্রতি সকালে আমা’দের সব কাপড় ধুয়ে দেয়। স্বাভাবি’ক সেও দেখেছে প্রথম মা’সে মা’লে ঠাসা আমা’র আর রুনার কাপড় চোপর। প্রথম প্রথম মোহনা খুব বি’ব্রত বোধ করলেও ইদানিং এটা’ নিয়ে আমা’র সাথে হা’সাহা’সি করে। ছোট বেলার বন্ধু বলে কিছু বলতেও পারি না।

“কিরে জিহা’ন! তোর যৌবনের তোর যৌবনের জ্বালা ১ মা’সেই মিটে গেল, আমি আর আমা’র আগেরটা’র তো মিটতে ১ বছর লেগেছিল! “

মা’থা নিচু করে সহ্য করে নিতে হয়। এম্নেও আমা’র আর রুনার বয়স বেশি , ২৭ বছর তারউপর প্রতিবেশি বৌদির বাচ্চা আছেই ৭ বছরের। ভাবা যায়! ২০ বছরেই এত দ্বায়িত্ব নিতে হয়েছে বৌদিকে। তাই রুনাও আর দেরি করলো না, গর্ভবতী হবার খবর জানিয়ে দিলো পুরা ১৪ গুষ্টিকে।
বালতি ভর্তি কাপড় নিয়ে গেলাম ছাদে।

ঢাকা শহরের ছাদে ছাড়া আর কোথাও কাপড় মেলা মুশকিল। ২ দিনেও শুকায় না। স্বাভাবি’ক তার পেতে হলে ভোর সকালে যাওয়া লাগে। এপ্রিল মা’স। প্রচন্ড গরম চলছিল বটে। সকালে রৌদ এখনো এসে পড়ে নি। আকাশ এখনো অ’নেকটা’ নিলাভ। তারে কাপড় মেলার সময় আনমনে গুনগুন করছিলাম, আমা’রো পরানো যাহা’ চায়!। হটা’ত পিছন থেকে দেখি বৌদি । উনিও আমা’র সাথে গুনগুন করে উঠলেন। গান শেষে জিজ্ঞেস করলাম ‘কি ব্যপার বৌদি, এত সকালে?’

কিছুটা’ লজ্জিত হয়ে বৌদি বলল “ না কিছু না, অ’নেক দিন সকাল দেখা হয় না তাই এলাম। জিহা’ন তুমি কি রোজ সকালে এখানে আসো? ”
-জ্বী, সকালে কাপড় মেলে দেই, দুপুরে মোহনা এসে নিয়ে যায়।
-ওহ আচ্ছা।
-আজ হঠাৎ ছাদে।
-না, এলাম আর কি! একা একা ভাল লাগছিল না তাই আসলাম।
– দাদা কোথায়?

তিনি কোন উত্তর না দিয়ে কথাটা’ এড়িয়ে গেলেন। কাপড় গুলো মেলে বাসায় এসে রুনার কিছু আদর যত্ন করলাম, ৯টা’র মধ্যে মোহনাকে বাজারে নিয়ে বাজার করে অ’ফিসে ঢুকলাম। আমা’র শাশুড়ি কেন যেন আমা’র সাথে সাথে মোহনাকেও দেখতে পারে না। হয়তো আমা’দের খোলামেলা ব্যবহা’রের জন্যে।
অ’ফিস থেকে ফিরেই রুনার সাথে কিছু গল্প করে ঘুমিয়ে গেলাম।

সাধারণত আমি স্বপ্ন কম দেখি। তবে ৩ মা’সে আমা’র বডি সিস্টেম আমা’র স্বপ্ন দোষের ফাংশনটা’ চালু রেখেছে। টিভি অ’ন রেখেই রাতে ঘুমিয়ে পড়ি। খুব বি’শ্রি কাহিনীর ভারতীয় বলি’উডের সিনেমা’ দেখছিলাম। একলোক নিজের বৌ রেখে অ’ন্য জনের সাথে প্রেম করে। যা হোক বি’রক্ত বোধ করায় ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
স্বপ্নে দেখি বৌদি আর আমি ছাদে আড্ডা দিচ্ছি। বৌদি খুব টা’ইট ব্লাউজের শাড়ি পরে আছেন। আমি তার সাথে হা’সি তামা’সা করছি।
-কি জিহা’ন, বৌকে চুদোনা কদিন হল।
-বলবেন না বৌদি, ৩ মা’স কিছুই করতে পারছি না।
-তাই নাকি?
-হ্যা গো।
-তাহলে আসো, আমি তোমা’র কিছু চাহিদ মিটা’ই!
এই বলে শাড়ির আঁচল টা’ হা’লকা নামা’লেন আর দুধের ভাজ(ক্লি’ভেজ) টা’ আমা’কে দেখালেন।

আমা’র সোনা তখন আর স্বপ্নে থাকতে পারল না। ঘুমটা’ ভেঙেই গেল। অ’ফিসের ড্রেস পরে ঘুইয়েছিলাম। জাঙ্গাটা’ পুরো ভিজে সাদা হয়ে গেছে। অ’ন্ধকার ঘরে দেখি মোহনা ঢুকছে। দ্রুত প্যান্টের দু সাইড চেপে দৌড় দিলাম ডাইনিং এর টয়লেটে। মোহনা কিছুটা’ অ’বাক হল। এমন ধুম ধাম করে কেন দৌড় দিলাম। কাপড় পরিবর্তন করে আমা’র বাস্কেটবলের প্যান্টটা’ পরে নিলাম।
মোহনা ব্যাপারটা’ বুঝেছে। বলল
-বুজেছি, যা গোসল কর গিয়ে।
-না না, এখন না। কাপড়্গুলো ছাদে দিয়ে বাজার করতে যাব। কাপড় গুলো দে জলদি।
-যাহ খাচ্চর।
-দে তো, তোর সাথে কথা বলে সময়টা’ নষ্ট করব না।
তরিঘরি করে লজ্জা শরম বাচিয়ে ছাদে কাপড় মেলতে গেলাম। অ’নেক ভোর তখন। ৪টা’ কি সাড়ে ৪টা’।
অ’ন্ধকারে। উঠে দেখি কে যেন কাঁদছে।
দেখি বৌদি!
-দিদি কাদছো কেন?
– কিছু না ভাই।

সমস্যা হয়েছে বুঝতে পেরে আমি বললাম কিছু হয়েছে? খুলে বলুন!
বৌদি হুহু করে কেদে উঠলেন। তার স্বামী তাকে নাকি সময় দেয় না। তার কাব্য ছাড়া আর কারো সাথে কথা বলার নেই। কাদতে কাদতে আমা’কে জড়িয়ে ধরল।
-ভাই, অ’নেক একা একা লাগে, কেউ নেই মনে হয়।

নতুন ভিডিও গল্প!

এম্নেই বৌদিকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে এসেছি তার উপর এই হুহু কান্না। আমা’র তো মা’থায় তখনো মা’ল চড়া। মোহনাটা’র কারণে ঠিক ঠাক পরিষ্কারই হতে পারি নি, গায়ে এখনো মা’লের গন্ধ তার উপর বাস্কেটবলের প্যান্ট টা’ এখনো পড়ে আছি। বাড়া বড় হয়ে বৌদির ভোদায় গুতা দিলো। যেন না বুঝে তাই হা’তটা’ নিচে নামা’লাম। কিন্তু অ’জান্তেই কোমড়ে হা’ত পড়ল।
আহ ধুর অ’ত ভেবে লাভ কি সান্ত্বনা দেই…
আমা’র জানা ছিল কাব্যের বাবা মা’নে বৌদির স্বামী কিছুটা’ বুড়ো। ৬০-৬৫ বছর হবে। এই বুড়ো বয়সে এমন যুবতীর যৌবন নষ্ট করল শালা।
হটা’ত! বৌদির হা’ত আমা’র সোনামনির গায়ে লাগল, মা’থার মা’ল আরো নাড়াচাড়া দিয়ে উঠল।।

বৌদিও হতচকিত হয়ে আমা’র বাড়াটা’ ধরলেন। নিজের আনমনে বৌদি আমা’র বাড়া হা’তে নিয়ে মৈথুন শুরু করলেন। আমা’র হা’ত বাবাজিদের মধ্যে একজন তখন বৌদির পাছায়, আরেকজন দুধে। চুমু খাবার জন্যে দুজনই প্রস্তুত। দিদির নিশ্বাস আমা’র ঠোটে পড়ছে।

না আর তর সইছে না, বৌদিকে শিড়িঘরের দেয়ালে ঠেকিয়ে পেটিকোর্ট উঠিয়ে ফেললাম। দিদি আমা’র প্যান্টের নাড়া টা’ন দিয়েছে তাই ইলাস্টিকলেস প্যান্ট এক পলকে পায়ের নিচে চলে গেল।কোলে উঠিয়ে চূদব তাই কোলে উঠালাম। এইবার আবার চুমু খাবার প্রস্তুতি নিচ্ছি। ঠোটে ঠোট লাগল লাগল ঠিক এমন সময় রিয়া গার্ড চিৎকার করে উঠল এই ছাদে কে? ছাদে কে? নিজের বাস্কেটবলের প্যান্ট কি উঠাব বৌদির কাপড় ঠিক করতে লাগলাম। কোনমতে ঠিক করে বৌদিকে লুকালাম।

শিড়িঘরে দুইটা’ দরজা আছে। একদরজার কাছে বৌদি কে রাখলাম যেন জয়া আপা না দেখে। স্বাভাবি’ক আচরণ করার চেষ্টা’ করলাম, বালটিটা’ থেকে কাপড় মেলা শুরু করলাম। জয়া আপা উঠল শিড়ি দিয়ে। আমি একটা’ স্যাণ্ডোগ্যেঞ্জি পরে ছিলাম আর চাদর মেলছিলাম। চাদর মেলার সময় খেয়াল করলাম আমা’র বাড়া দাঁড়িয়ে আছে। দ্রুত চাদরটা’ মেলে চাদরের পিছে দাড়ালাম।
-ওহ দিহা’ন ভাইজান! আপনি এত বেইন্নে?
-না এইতো কাপড় মেলছিলাম, তোমা’র ভাবি’তো প্রেগনেন্ট তাই আমিই করি এসব।

শিড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম বৌদি পালি’য়েছে। কিন্তু মা’গি তোকে চুদতে গিয়ে তো আমি আমা’র প্যান্ট শিড়ি ঘরে ফেলে এসেছি।

জয়া আসতে আসতে আলো ফুটে উঠেছে। আমা’র লেংটা’ অ’বয়ব চাদরে পড়েছে, কি যেন জয়া আপা সন্দেহ করল ! সাথে সাথে বুঝতে পারলাম সে বুঝে গেছে আমি নগ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে আছি।

মা’গিযে এত হর্নি ছিল তা বুঝতে পারি নাই। আমা’র গলা ধরে আমা’কে মা’টিতে ফেলে দিল। আমা’র পেটের উপর বসে পড়ল। এই দফা আমা’র আর নাড়াচাড়া করবার শক্তি নাই। খাকি প্যান্ট এর বেল্ট টা’ খুলে তারে লটকালো। ইন শার্ট থেকে শার্ট আউট করল। ৩ মা’স পরে পেটের উপর নারী দেখে আমা’র বডি গরম। তার উপর জয়া দ্রুত শার্ট এর সব বোতাম খুলল। বি’শাল দেহী এই মা’গির কোমড়ে এক হা’ত দিয়ে টা’ইট করে ধরলাম আর চুলের খোপাটা’ আরেক হা’তে ধরে এমন চুমু খেলাম একেবারে দাতে দাত লেগে গেল। মা’গির জ্বি’ব্বা চাটলাম, আমা’র জ্বি’ব্বা একেবারে বড় হয়ে গেছে, ৩ মা’স পর ১ দিনে ২টা’ ডাবকা মা’ল পেলাম। এক্টা’কে চুদতে না পারলেও আরেকটা’কে তো চুদবই। কালো ব্রাটা’ একটা’নে ছিড়ে ফেললাম। এইবার আমি ওর উপর উঠলাম । দুধ কামড়াতে থাকলাম , মা’গি আআআহ করে এত জোড়ে চিতকার দিল যে নিচ থেকে মোহনা উঠে এল। আগের বারের মতই শিড়িঘরের ২ নাম্বার দরজায় রাখলাম আর এইদফা নিজের প্যান্টটা’ উঠালাম। মোহনা উঠে এসে বলল,

-কিরে কে চিৎকার করছে?
-কোথায়?
-শুনিস নি?
-কে রুনা চিৎকার করছে?

এই বলে এক হা’তে বালতি আরেক হা’তে মোহনাকে নিয়ে নিজের ফ্ল্যাটে রওনা দিলাম। ঢুকতেই আমা’র শাশুড়ি আমা’র স্যান্ডোগেঞ্জি আর হা’ফ প্যেন্ট এবং মোহনার ওড়না ছাড়া বুক দেখে। এইবার এই বেটি চিৎকার দিয়ে উঠল,
আমা’র মেয়েকে বি’য়ে করলি’ কেন যদি কাজের মেয়ের সাথেই তোর এত জমে?
কি বলছেন এসব! মোহনা আমা’র বোনের মত! ভুলেও এই কথা তুলবেন না!
ছি ছি ছি। তাও তর্ক করছ আমা’র সাথে?

শাশুড়ি আন্টি আপনি বেশি বেশি চিন্তা করেন। আমি কাপড় মেলতে গিয়েছিলাম, অ’নেক সময় লাগছিলো তাই মোহনা এসেছিল দেখতে। তখন ছাদে চিৎকার শুনে আমরা দৌড়ে আসি যে রুনার কিছু হল কি না দেখতে।

কথাটা’ বি’শ্বাস না করারই কথা। আমা’দের দুজনের কাপড় দেখে যে কেউ বলবে ছাদে আমি মোহনাকে চুদতে গেসিলাম। মোহনাও লজ্জা পেল। লজ্জায় এক দৌড়ে রান্না ঘরে ঢুকল। মোহনার পিছে পিছে আমিও ঢুকলাম। আমা’র বাড়া তখনো দাঁড়িয়ে আছে। শ্বাশুড়ীর সাথে আর তর্ক না করে মোহনার পিছে গেলাম।
কাপড় গোছাচ্ছিস কেন, মোহনা?
না আমি আর তোদের সাথে থাকতে পারব না। আজকেই বাপের বাড়ি চলে যাব।

অ’বস্থা বেগতিক! গ্রামে গিয়ে মোহনা যদি বলে আমা’র শাশুড়ি আমা’কে চরিত্রহীন মনে করে ব্যাপার টা’ তখন আর ভালো ঠেকবে না। মোহনাকে স্বান্ত করার চেষ্টা’ করি।
তুই গেলে এই ঘর কে দেখবে?
তোর শাশুড়িকে গিয়ে বল এই কথা!
মোহনা মা’টিতে বসে কাপড় গুছাচ্ছিলো। কি জানি কি ভেবে আমি মোহনাকে জড়িয়ে ধরি। আমা’র বাড়া মোহনার পোদের ভাজে ঢুকে গেল। মোহনার কোমড়ে হা’ত শক্ত করে ধরলাম। আমা’র বাড়া ভাজে ঢুকে যাওয়ায় দুজনই খুব অ’প্রস্তুত হয়ে যাই। তবে ঘটনাটা’ এড়িয়ে যেতে আমি বললাম
তোকে ছাড়া এই ঘর চলবে নারে মোহনা!

মোহনা আমা’র পিছে ফিরে আমা’র দিকে তাকালো। ২ বার চুদতে গিয়েও ব্যার্থ আমা’র মা’থা মোহনার ঠোঁট দুটি দেখে আমা’র বাড়াটা’কে আরো বড় করে দিলো। পোদের ভাজ থেকে যে এখন ভোদায় গিয়ে ঠেকাচ্ছে সেটা’ আমি ভালোভাবেই বুঝলাম। হা’ত দুটো আরো শক্ত করে ধরলাম।
মনে মনে ভাবলাম, আজ তোকে বোন না ডাকলে হয়তো রুনার পাশে ফেলে চুদলাম হলে।
হঠাত, আমা’র শাশুড়ি আন্টি মা’স্টা’রবেডটা’ থেকে চিৎকার করে উঠল,
ওকে না দেখে তোমা’র বৌটা’কে সময় দাও!

হা’তের বাঁধনটা’ ছুটে গেল। মোহনা হা’ত দিয়ে মা’থা থেকে চুল গুলো কানের পিছে নিলো। বুঝলাম সে যাচ্ছে না, তবে যা হল আমা’দের মা’ঝে সেটা’ও সে ভালো চোখে দেখে নি। হঠাৎ মোহনার চোখ দুটা’ ছানা বড়া হয়ে গেল। খিক করে হেসে উঠল। আমা’র কানের কাছে এসে ফিসফিস করে বলল
জিহা’ন সাহেব, ভুলে যেওনা তোমা’র একটা’ বৌ আছে!
কেন?

কথাটা’ জিজ্ঞেস করতেই আমা’র বাড়ায় হা’ত দিয়ে একটা’ খিচে দিয়ে গালে চুমু দিয়ে বলল,
যা জিহা’ন, আমি যাচ্ছিনা। কিন্তু তুই নিজেকেও একটু নিয়ন্ত্রনে রাখ। এমন সময় আমি চাই না আমি আর তুই কিছু করে নিজেদের সম্পর্কটা’ বি’গড়ে দেই।
মোহনার ঠোটের পাশে চুমু খেয়ে আমিও বললাম, ঠিক আছে, তুই আমা’কে ছেড়ে যাস নে!
আমা’দের মধ্যে অ’স্বস্তি যেন মুহূর্তে কেটে গেল।

 

সূত্র: বাংলাচটিকাহিনী


Tags: , , , ,

Comments are closed here.

https://firstchoicemedico.in/wp-includes/situs-judi-bola/

https://www.ucstarawards.com/wp-includes/judi-bola/

https://hometree.pk/wp-includes/judi-bola/

https://jonnar.com/judi-bola/

Judi Bola

Judi Bola

Situs Judi Bola

Situs Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Situs Judi Bola

Situs Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Sbobet

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Sbobet

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola

Sbobet

Judi Bola

Judi Bola

Judi Bola