| রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | প্রিন্ট
আগামী ২৯ মার্চ (রোববার) বগুড়া-১ ও যশোর-৬ আসনের উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। একইদিন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনের ভোটগ্রহণও অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোট নেওয়া হলেও দুই উপনির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে ব্যালটের মাধ্যমে। ভোটগ্রহণ হবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন ভবনে ৬১ তম কমিশন বৈঠক শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভোটের তফসিল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন সচিব মো. আলমগীর।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ২৭ ফেব্রুয়ারি, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হবে ১ মার্চ। ২ থেকে ৪ মার্চ পর্যন্ত প্রার্থীরা আপিল করতে পারবেন। এরপর ৮ মার্চ পর্যন্ত তারা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারবেন। এরপর ৯ মার্চ প্রতীক বরাদ্দ করা হবে চূড়ান্ত প্রার্থীদের মধ্যে। আর ২৯ মার্চ সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে বিকেল ৩টায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সভায় বসে কমিশন। এ সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা, নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, কবিতা খানম ও সচিব মো. আলমগীর সহ ইসির শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করে ইসি।
এ সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের ৫ আগস্ট। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ৫ আগস্টের পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। গত ১৮ জানুয়ারি বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা) আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নান ও সবশেষ ২১ জানুয়ারি যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনের সংসদ সদস্য ইসমাত আরা সাদেক মারা গেলে তাদের সংসদীয় আসন শূন্য ঘোষণা করা হয়। সংবিধান অনুযায়ী, আসন শূন্য হওয়ার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। বগুড়া-১ আসনে ১৬ এপ্রিল আর যশোর-৬ আসনে ১৯ এপ্রিলের মধ্যে ভোটগ্রহণ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
Posted ২২:০২ | রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain