বুধবার, ১২ জুন ২০২৪, ১০:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
কুড়িগ্রামে বিজিবির মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক এর ব্যবহার বন্ধে কুড়িগ্রামে মুক্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রংপুরে দুলা ভাইয়ের হাতে শ্যালক খুন পাঁচবিবি উপজেলা নবাগত চেয়ারম্যান শিখার দ্বায়িত্ব গ্রহন নান্দাইলে ইউএনওর বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মানববন্ধন খুলনার দাকোপে কারিতাস বাংলাদেশের আয়োজনে সিপিপি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির মাঝে উদ্ধার সামগ্রী বিতরণ সোনাক্ষীর কোন রীতিতে বিয়ে হবে সোনাক্ষীর?হিন্দু না মুসলিম খুলনার দাকোপে ভূমিসেবা সপ্তাহের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত দুবাইয়ের আটলান্টিস হোটেলে বাংলাদেশ টেকসই ফ্যাশন শো অনুষ্ঠিত কুড়িগ্রামের রাজারহাটে গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমি ও গৃহ হস্তান্তর ঈদের ‘পোস্ট মাস্টার’ নাটকে আখম হাসান-মান্নাত সার্বজনীন পেনশন স্কীমে বিশেষ অবদান রাখায় সম্মননা পুরস্কার পেলেন আজিজুল হক নিজামী পাঁচবিবি উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানগণের শপথ গ্রহণ আজ শপথ নিবেন চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. হুমায়ুন কবির সুমন সীতাকুণ্ডে কালো তেলের ডিপোতে মোবাইল কোর্টের অভিযান
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

বিরামপুর বাজার সুস্বাদু তালশাঁস খেতে ভিড় জমাচ্ছে ক্রেতারা- দৈনিক বাংলার অধিকার

এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ / ২২৯ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: রবিবার, ২৯ মে, ২০২২, ২:০৩ অপরাহ্ণ

দিনাজপুরের বিরামপুর বাজারে উঠতে শুরু করেছে তালশাঁস। সুস্বাদু তালশাঁস খেতে বাজারে ক্রেতারা ভিড় জমাচ্ছেন। গত বছরের চেয়ে এই বছর তালশাঁসের দাম অনেকটা বেশি অভিযোগ করেছেন ক্রেতারা। তবে বিক্রেতারা জানান, উৎপাদন কম হওয়ায় দাম বেড়েছে।

রোববার (২৯ মে) ১২টার দিকে বাজার ঘুরে দেখা যায়, সোনালী ব্যাংকের সামনে মোকসেদ নামে এক ব্যক্তি অল্প কিছু তাল নিয়ে বসে আছেন। মৌসুমের শুরুতে তাই অল্প তাল বাজারজাত করেছেন তিনি। তবে অল্প তালের ক্রেতা বেশি, তাই তাল কেটে শাঁস বেড় করতে ব্যস্ত তিনি।

মোকসেদ বলেন, ‘এবার তালের ফলন অনেকটাই কম। গেলো বছর ৫০ থেকে ২৫০ টাকা দিয়ে তাল গাছ ক্রয় করতেন ব্যবসায়ীরা। তবে বর্তমান গাছের দাম আগের মতোই আছে, কিন্তু ফলন অনেক কম। যার কারণে তালশাঁসের দাম বেশি। গত বছর প্রতিটি তাল শাঁস বিক্রি করেছিলাম ৫ থেকে ৬ টাকা পিচ। এ বছর বিক্রি করছি ৭ থেকে ৮ টাকা পিচ।‘

এক সময় গ্রামগঞ্জের মাঠে-ঘাটে আর রাস্তার পাশে দেখা যেতো তালের গাছ। এখন আর তেমন চোখে পড়ে না। আগের দিনে মানুষ তালের শাঁস কিনে খেতো কম, কেননা হাতের নাগালেই পাওয়া যেতো। এখন সেই তাল টাকার বিনিময়ে কিনে খেতে হচ্ছে।

কথা হয় তালশাঁস কিনতে আসা রফিকুল এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘তালের শাঁস স্বাদে ভরা। আমার পরিবারের সবার পছন্দ, তাই তালশাঁস কিনতে এসেছি। দাম অনেক বেশি, পরিবারের জন্য ১০টির অর্ডার দিয়েছি।

’অপর ক্রেতা সোহেল বলেন, ‘অন্যান্য ফলের চেয়ে তালশাঁসের স্বাদ আলাদা। প্রতি বছর তাল উঠলে আমি প্রতিদিন ৩থেকে ৫টা করে তালশাঁস খেয়ে থাকি।’

তাল ব্যবসায়ী মোকসেদ বলেন, ‘তিলকপুর থেকে তাল নিয়ে বিরামপুর বাজারে এসেছি। প্রায় ১০ বছর ধরে এই তালশাঁসের ব্যবসা করছি। গত কয়েক বছর ধরে বিরামপুর বিভিন্ন স্থানে তালশাঁস বিক্রি করি। মৌসুমি ফল তালশাঁস আজ প্রথম বিরামপুরে আনলাম। বেশি আনিনি, অল্প করে এনেছি। সবাই কেনার জন্য আসছে, তবে দাম বেশি হওয়াতে কম করে নিচ্ছে সবাই।’


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!