শনিবার, ০৮ জুন ২০২৪, ১১:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
গৃহবধূকে হত্যার পর ডাকাতি গ্রেফতার ১ পূর্ব সুন্দর বনের করমজল কুমিরের আক্রমণে মৌয়ালের মৃত্যু দুবাই কনস্যুলটে রবীন্দ্র- জয়ন্তী ও বাংলা বর্ষবরণ উদযাপিত বকশীগঞ্জে ভূমি সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত খুলনায় ভূমিসেবা সপ্তাহের উদ্বোধন বকশীগঞ্জে ডিবি-২ এর অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী সহ ১১ জন গ্রেপ্তার আরব আমিরাতে বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর ১৩৪ তম তিরোধান দিবস উদযাপন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগদিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নয়াদিল্লি যাচ্ছেন জয়পুরহাটে আব্দুল মজিদ বুলু হত্যা মামলায় সিহাব হোসেন গ্রেফতার লক্ষ্মীপুরের চোরাই পথে আসছে ভারতীয় চিনি রংপুরে স্ত্রীকে হত্যার ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার গাজীপুরে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট স্থানীয়করণ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত প্রসাফ ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করলেন ইউসুফ খাঁনকে পাঁচবিবির লিংকন প্রকৌশলী হতে চায় খুলনায় ভূমিসেবা সপ্তাহ পালন উপলক্ষ্যে প্রেস কনফারেন্স
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

ট্রাম্পের মার্কা হাতি কি বরইয়ের বিচি ভয় পায়?

অধিকার ডেক্স / ৪৩৮ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০২০, ১:৫৫ পূর্বাহ্ণ

হাতি পৃথিবীর স্থলচর প্রাণীকুলের মধ্যে বৃহত্তম। এদের আকার, আকৃতি, বৈশিষ্ট্য, চলাফেরা, খাবার-দাবারের পরিমাণ—সবকিছুই স্বতন্ত্র। কে না জানে, অতিকায় হাতিকেও পোষ মানিয়েছে মানুষ। নিজেদের অনেক কাজেও লাগিয়েছে। আর এখনকার সবচেয়ে আলোচিত বিষয় মার্কিন নির্বাচনেও হাতি এসে পড়ে অবধারিতভাবেই। মার্কিন নির্বাচনে রিপাবলিকান অর্থাৎ ট্রাম্পের মার্কা হাতি। তাই হাতি নিয়েই এই আয়োজন…

দু রকমের হাতি আছে বিশ্বে। আফ্রিকার হাতিকে বলা হয় অক্সোডোন্টা আফ্রিকানা। এশিয়ার হাতির নাম এলিফাস মাক্সিমাস। এদের মধ্যে মিল যেমন আছে, তেমনি অমিলও রয়েছে। আফ্রিকার হাতি তুলনামূলকভাবে ওজনে বেশি, আকারেও বড়। ওগুলোর কান এই মহাদেশীয় হস্তীকুলের চেয়ে দেড়-দু গুণ বড়। পুরুষ-মাদি দুয়ের গজদন্ত থাকে। এশীয় হাতির গজদন্ত হয় শুধু পুরুষগুলোর। এ ছাড়া আরো পার্থক্য রয়েছে। থামের মতো মোটা মোটা পা ফেলে এরা চলে খুবই ধীরগতিতে। কিন্তু ভয় পেলে বুনো হাতিরা ১৯-২০ মাইল বেগে পর্যন্ত পাহাড়-পর্বত ডিঙিয়ে যেতে পারে। অবাক কাণ্ড, জলাশয়ও এদের গতি রুদ্ধ করতে পারে না।

একটি হাতির গড় আয়ু সোয়া শ বছর। জন্মের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হস্তিশাবক চলাফেরা করতে পারে। শুঁড়ের আওতায় যেসব গাছপালা, তৃণলতা, ফলমূল পাওয়া যায়, সে সবই সাধারণত এদের খাবার। পছন্দ হলো বাঁশ, বেত, নলখাগড়া, দূর্বাঘাস, কলাগাছ ইত্যাদি। শক্ত নারকেল কিংবা বেল থেকে শুরু করে নানা ধরনের ফলফলারিও তাদের প্রিয়। এমনিতে এরা দলবদ্ধ থাকতে ভালোবাসে, আত্মরক্ষাও করে যৌথ প্রচেষ্টায়। তবে খাওয়ার সময় দলের সদস্যরা এদিক-ওদিক ছড়িয়ে পড়ে। দুপুরে ও মাঝরাতে সামান্য কয়েক ঘণ্টা বাদ দিয়ে বাকি সময়ের পুরোটাই খাওয়া-দাওয়া করতে পারে এরা। ভোজনপর্ব সারা হয় চলতে চলতে। হাতি খাবার যোগাড় করার কাজে ব্যবহার করে শুঁড়, গজদন্ত ও পা। শক্ত বাঁশ কিংবা গাছের বাকল তোলার জন্য গজদন্তের অগ্রভাগ দিয়ে প্রথমে বাঁশ বা বাকল ফাটিয়ে নেয়। তারপর শুঁড় দিয়ে টেনে ছিঁড়ে ফেলে। খাবার সময় ওদের মাঢ়ির দাঁতগুলো ধানমাড়াই কলের মতো কাজ করে। একটি বড় হাতি দিনে আট মণের মতো শস্য, তৃণলতা, পাতা বা ফলমূল খেতে পারে। পানি লাগে ২৫ থেকে ৫০ মণ।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!