শুক্রবার, ০৭ জুন ২০২৪, ০১:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
রংপুরে স্ত্রীকে হত্যার ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার গাজীপুরে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট স্থানীয়করণ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত প্রসাফ ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করলেন ইউসুফ খাঁনকে পাঁচবিবির লিংকন প্রকৌশলী হতে চায় খুলনায় ভূমিসেবা সপ্তাহ পালন উপলক্ষ্যে প্রেস কনফারেন্স কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর মেলার আয়োজনে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচী দিনাজপুরে ফুলবাড়ী, পার্বর্তীপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলায় জয়ী যারা পাঁচবিবিতে পানি নিস্কাশনের পথ বন্ধ করায় কৃষকদের বিক্ষোভ রাজারহাটে খাদ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত,খাদ্য কর্মকর্তা বললেন উদ্দেশ্য প্রনীদিত রাজারহাট উপজেলা পরিষদে নির্বাচিতরা শপথ নিলেন আজ নবীনগর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত দাকোপে আবুল হোসেন, বটিয়াঘাটায় মোতাহার হোসেন শিমু ও রূপসায় হাবিব চেয়ারম্যান নির্বাচিত লক্ষ্মীপুর নির্বাহী প্রকৌশলীর রোষানলে কার্যসহকারী ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে বসত বাড়ী ঘর বিডিআর হত্যাকাণ্ডে বিস্ফোরক মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি চেয়ে স্বজনদের মানববন্ধন শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে জাবি ছাত্রদলের বৃক্ষরোপন
বিজ্ঞপ্তি :
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রানালয়ে আবেদনকৃত।

গাইবান্ধায় শহর রক্ষা বাঁধ ও সোনাইল বাঁধ ধ্বসে নতুন এলাকা প্লাবিত-দৈনিক বাংলার অধিকার

অধিকার ডেক্স / ১২০ সংবাদটি পড়েছেন
প্রকাশ: শুক্রবার, ১৯ জুলাই, ২০১৯, ৬:৩২ পূর্বাহ্ণ

রাকিবুল ইসলাম,গাইবান্ধা প্রতিনিধি: গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, যমুনা ও ঘাঘট নদীর পানি অপরিবর্তিতভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, ১৫ জুলাই সোমবার সকালে সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউনিয়নের ফকিরপাড়া এলাকায় ঘাঘট রক্ষা বাঁধের ১শ’ ৫০ ফুট এবং গোদারহাট এলাকায় সোনাইল বাঁধের প্রায় ১শ’ ফুট ধ্বসে গেছে। ফলে ওই দু’টি বাঁধের এলাকায় অন্তত ১৫টি গ্রামে আকস্মিকভাবে বন্যা দেখা দেয়। এছাড়া ফুলছড়ি উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের কাতলামারি গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ওয়াপদা বাঁধ ধ্বসে অন্তত ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ১৫ জুলাই সোমবার রাত দেড়টার দিকে বাঁধ ধ্বসে ভেসে গেছে কমপক্ষে ২০টি বাড়িঘর। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে আশেপাশে দশ গ্রামের অন্তত ২০ হাজার মানুষ। বাঁধ ধ্বসে যাওয়ায় বন্যা দুর্গত পড়েছে এলাকার হাজার হাজার মানুষ।

এদিকে গাইবান্ধা সিভিল সার্জন ডা. এবিএম আবু হানিফ জানিয়েছেন, বন্যার্ত মানুষের চিকিৎসা সহায়তা দেয়ার জন্য জেলার চার উপজেলায় ১০০টি মেডিকেল টিম বন্যা কবলিত এলাকায় কাজ করছে।

জেলা প্রশাসন সুত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে বন্যা কবলিত এলাকাগুলোতে ত্রান সহায়তা দেয়া শুরু করেছে। বন্যাকবলিত এলাকাগুলোর জন্য এখন পর্যন্ত ৪০০ মেট্রিকটন চাল, নগদ ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও ২ হাজার শুকনো খাবারের প্যাকেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে । এছাড়া নতুন করে আরও এক হাজার মেট্রিকটন চাল ও দশ লাখ টাকা এবং পাঁচ হাজার শুকনো খাবার প্যাকেটের চাহিদা দেয়া হয়েছে।

ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার ১১২ সে.মি. এবং ঘাঘট নদীর পানি বিপদসীমার ৮০ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তবে তিস্তা নদীর পানি ৫ সে.মি. হ্রাস পেয়ে বিপদসীমার ১১ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তবে করতোয়া নদীর পানি এখন বিপদসীমা ছুই ছুই করছে।


এ বিভাগের আরও সংবাদ

আর্কাইভ

এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Don`t copy text!
Don`t copy text!